ছবি : মেসেঞ্জার
সেনাবাহিনীর টহল ব্যতীত মাঠে কোন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা না থাকলেও বরিশালে অনেকটাই স্বাভাবিক রয়েছে সাধারণ মানুষের চলাচল। দোকানপাটসহ, বিপনি-বিতান ও অফিস আদালত খোলা থাকায় সেসব জায়গাতে লোকসমাগম বেড়েছে।
ফলে বিগত কয়েকদিনের থেকে সড়কগুলোতে রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, অটোরিকশাসহ বিভিন্ন ধরনের গণপরিবহন এবং মোটরসাইকেলসহ ব্যক্তিগত গাড়ির চলাচল বেড়েছে। আর বাড়তি গাড়ির চাপ সামাল দিতে সড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে শিক্ষার্থীরা আজ বৃহস্পতিবারও মাঠপর্যায়ে কাজ করছে তারা। তবে মঙ্গলবারের থেকে বৃহস্পতিবার ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাশ্রম উপস্থিতি যেমন বেড়েছে, তেমনি তাদের কর্ম এলাকাও বাড়ানো হয়েছে।
আজ নগরের এমন কোন ব্যস্ততম সড়ক নেই কিংবা সড়কের মোড় নেই যেখানে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি দেখা যায়নি। তারা যানবাহন চলাচলে সার্বিক সহযোগিতা করছেন। গাড়ির চাপ অনুযায়ী ম্যানুয়াল সিগন্যাল (হাত ও বাঁশি) এর মাধ্যমে ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে, সেইসাথে শৃঙ্খলা থাকায় নগরের সদর রোডে তেমন কোন যানজটও পরিলক্ষিত হয়নি দুপুর পর্যন্ত। এক মটরসাইকেল চালক তিনি বলেন, যানবাহন চালকদের ট্রাফিক আইন মেনে চলার অনুরোধ করার পাশাপাশি মোটরসাইকেল চালনার ক্ষেত্রে হেলমেট ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিতে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের।
মেসেঞ্জার/সাঈদ/আজিজ