ঢাকা,  শনিবার
২০ এপ্রিল ২০২৪

The Daily Messenger

শিরোনাম:

* মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি পাচার : শ্রমিক সুরক্ষা নিশ্চিতের আহ্বান জাতিসংঘের * শ্যালক রুবেলকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে বললেন পলক * শনিবার ২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় * পাবনায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি * ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বাড়ল তেল ও স্বর্ণের দাম * আইনজীবীসহ ৩ জামায়াত নেতা আটক * ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইসরায়েল * রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় দুই বাইকের ৩ যুবক নিহত * তাপপ্রবাহ নিয়ে ৩ দিনের সতর্ক বার্তা আবহাওয়া অধিদপ্তরের * আশুলিয়ায় ফার্নিচার গোডাউনে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৩ * ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস * যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোতে জাতিসংঘে আটকে গেল ফিলিস্তিনের সদস্যপদ * টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে ১৩ মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বিজিপির অনুপ্রবেশ * ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু আজ * কৃষির উন্নয়নে সমবায় পদ্ধতি চালু করা উচিত : শেখ হাসিনা * ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইসরায়েল

সালমান রুশদি বেঁচে যাবেন, ভাবেননি হামলাকারী

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৭:০৫, ১৮ আগস্ট ২০২২

আপডেট: ১৫:৩১, ১৯ আগস্ট ২০২২

সালমান রুশদি বেঁচে যাবেন, ভাবেননি হামলাকারী

ব্রিটিশ লেখক সালমান রুশদি।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে গত সপ্তাহে হামলার শিকার হয়েছেন ব্রিটিশ লেখক সালমান রুশদি। নিউ জার্সিতে বেড়ে ওঠা হাদি মাতার নামে এক তরুণ তাকে ছুরি দিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করে। যদিও এরই মধ্যে হাদি মাতার গ্রেফতার হয়েছেন। এ বিষয়ে কারাগার থেকে নিউইয়র্ক পোস্টকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন হামলাকারী।

হাদি মাতার বলেন, হামলার পর যখন জানতে পারলাম তিনি বেঁচে আছেন তখন হতবাক হয়েছি। তাছাড়া খামেনিকে শ্রদ্ধা করার কথাও জানান তিনি।

হামলাকারী বলেন, আয়াতুল্লাহ খামেনিকে আমি শ্রদ্ধা করি। আমি মনে করি সে একজন মহান ব্যক্তি। রুশদির বিতর্কিত বইটির মাত্র দুইটি পৃষ্ঠা পড়ার কথাও জানান হাদি।

হাদি বলেছেন, খামেনির দেওয়া কোনো ফতোয়া হামলা করতে তাকে প্ররোচিত করেনি। ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই।

সালমান রুশদি বেঁচে যাবেন, ভাবেননি হামলাকারী ,তিনি রুশদি সম্পর্কে বলেন, তাকে আমি খুব বেশি পছন্দ করি না। তিনি ইসলামের ওপর হামলা করেছেন। তিনি মুসলিমদের বিশ্বাসে আঘাত করেছেন।

১৯৮৮ সালে প্রকাশিত রুশদির চতুর্থ বই স্যাটানিক ভার্সেস হলো সবচেয়ে বিতর্কিত কাজ যা তাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নজিরবিহীন বিপদে ফেলে দেয়।

বইটি প্রকাশের পর হত্যার হুমকি আসে, যা তাকে আত্মগোপনে যেতে বাধ্য করে। ব্রিটিশ সরকার তখন তাকে নিরাপত্তার আওতায় নিয়ে আসে।

১৯৮৯ সালে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনি রুশদির মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করে ফতোয়া জারি করেন।

ডেইলি মেসেঞ্জার/এমএএস

dwl
×
Nagad