ঢাকা,  বৃহস্পতিবার
০৯ মে ২০২৪

The Daily Messenger

শেরপুরে বৃষ্টির জন্য দোয়া ও ইসতিসকার নামাজ

শেরপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ১৮:৪৩, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

শেরপুরে বৃষ্টির জন্য দোয়া ও ইসতিসকার নামাজ

ছবি : মেসেঞ্জার

তীব্র দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। কোনোভাবেই কমছে না তাপমাত্রা। এমন পরিস্থিতিতে বৃষ্টির আশায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন শেরপুরের কয়েকটি স্থানে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা।

শনিবার (২৭ এপ্রিল)) সদর উপজেলার ভাটারাঘাট এয়াকায়, শ্রীবরদী উপজেলার ভেলুয়া ইউনিয়নের ঝগড়ারচর বাজার, খড়িয়া কাজিরচর ইউনিয়নের লঙ্গরপাড়া হাইস্কুল মাঠ ঝিনাইগাতীসহ বিভিন্নস্থানে এস্তেগফার নামাজ আদায় করা হয়।

নামাজ শেষে আল্লাহর রহমত কামনা করে দাবদাহ থেকে মুক্তি এবং বৃষ্টির জন্য মোনাজাত করা হয়। সময় মুসল্লিরা কেঁদে কেঁদে আল্লাহর দরবারে দুহাত তুলে লোহাগড়া তথা পুরো বাংলাদেশে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেন।

লঙ্গরপাড়া হাইস্কুল মাঠে খাদেমুল উম্মাহ ঐক্যপরিষদ অন্যান্য স্থানে স্থানীয়ভাবে নামাজ দোয়ার আয়োজন করা হয়।

শেরপুর পৌর শহরের দারুল উলুম মডেল মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক মাওলানা হাফিজুর রহমান বাতেন বলেন, অনাবৃষ্টি, খরা এসব প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে রেহাই পেতে মহান প্রতিপালক আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতে হয়।

অতীত গুনাহের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে আকুতিভরে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা জানানোকে ইসতিসকা বলা হয়। এই নামাজকে ইসতিসকার নামাজ বলে।

সুরা বাকারার ১৫৩ নং আয়াতে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, হে মুমিনগণ! তোমরা সবর সালাতের মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য কামনা করো। নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।

তিনি আরও বলেন, ইসতিসকার নামাজ সাধারণত খোলা মাঠে পড়া সুন্নত। তবে মসজিদেও আদায় করা যাবে।

খাদেমুল উম্মাহ ঐক্য পরিষদের খড়িয়াকাজিরচর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক শামস উদ্দিন জানান, আমরা চাই বৃষ্টি হউক। তবে ঝড় শিলাবৃষ্টি চাইনা। ফসলের ক্ষতি হউক এটা আমরা চাই না। ঠান্ডা বাতাস বৃষ্টিই কামনা করছি।

মেসেঞ্জার/নাঈম/আপেল

dwl
×
Nagad

Notice: Undefined variable: sAddThis in /mnt/volume_sgp1_07/tp4l1yw3zz9u/public_html/bangla/details.php on line 700