
ছবি : সৌজন্য
দেশের বিভিন্ন আইটি ও আইটি সার্ভিস রপ্তানী আয় দেশে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া এবং রপ্তানি কারকদের রপ্তানির প্রনোদনা পাওয়ার ডকুমেন্টেশন প্রক্রিয়া সহজীকরণ বিষয়ক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ব্যংক। গত মঙ্গলবার এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যংকের উর্ধতন কর্মকর্তারা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বেসিসের সভাপতি রাসেল টি আহমেদ, রপ্তানীকারকদের প্রতিনিধি হিসেবে ছিলেন ব্রেইন স্টেশন ২৩ এর রাইসুল করিব, এআর কমিউনিকেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আসিফ রহমান। এছারাও ফ্রিল্যান্সারদের প্রতিনিধি হিসেবে ছিলেন শরিফ মোহাম্মদ শাহাজাহান এবং অন্যান্য আইসিটি অ্যাসোসিয়েশন এর প্রতিনিধিগন ।
ক্যাশ ইন্সেন্টিভ এর প্রসেসিং টাইম নিয়ে বাংলাদেশ ব্যংকের প্রতিনিধিরা জানিয়েছে, সেপ্টেম্বর ২০২৩ থেকে এই প্রসেসিং টাইম অনেক আপডেটেড হয়েছে এবং ব্যাপারটিতে অটোমেশন ইউজ করা হয়েছে। বেসিস মেম্বারদের অনেকের ফাইল এখনো প্রসেসিং অবস্থায় আছে। বাংলাদেশ ব্যংক বেসিস মেম্বারদের সব পেন্ডিং ফাইলগুলো কুরবানী ঈদের আগে শেষ করার আশাবাদ ব্যাক্ত করেছে।
ফ্রিল্যান্সারদের প্রতিনিধি শরিফ মোহাম্মদ শাহাজাহান ক্যাশ ইন্সেন্টিভ এর প্রসঙ্গে বলেন, অতিরিক্ত পরিমান ডকুমেন্টস প্রেশার করনে এখন অব্দি তেমন কেউই পাচ্ছে না। দেশের বাহির থেকে প্রবাসীদের আয় যেভাবে আসে একই রকমভাবে ফ্রিল্যান্সার আয় আশা উচিত বলে মনে করি। কোনো রকম ডকুমেন্টস সাবমিশন ছাড়াই এটা করা পসিবল।
এআর কমিউনিকেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আসিফ রহমান বলেন, বেসিসের মেম্বারদের সবগুলো পেন্ডিং ফাইলের ইনফরমেশন কোন ফর্মেটে বাংলাদেশ ব্যংককে দিতে হবে তা বেসিস সেক্রেটারিয়েটকে নিজ থেকে বুঝিয়ে দিবে এবং বাংলাদেশ ব্যংককে সেগুলো পৌছে দেয়ার ব্যবস্থা নিবে। ফরেন রেমিট্যান্স বাড়ানোর জন্য অবশ্যই ক্যাশ ইনসেন্টিভ আগের মত ১০% হওয়া উচিত, এ নিয়ে পজেটিভ ক্যাম্পেইন হওয়া দরকার এবং ফাইল প্রসেসিং এর দীর্ঘসূত্রিতা কমানোর জন্য ব্যবস্থা গ্রহন করা উচিত।
মেসেঞ্জার/দিশা