
ছবি : সংগৃহীত
ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভের সাবেক চেয়ারম্যান শিহান আবরার চৌধুরী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শামসুন নাহারসহ অন্যদের বিরুদ্ধে দুদকে দুইটি মামলার তদন্ত করায় দুদকের এক উপপরিচালককে প্রধান কার্যালয় থেকে একটি সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে বদলি করার অভিযোগ উঠেছে। ২০২০ সালে মামলা দুইটি দায়ের করা হলেও এখনও তদন্ত শেষ হয়নি। দুইটি মামলাই বিশেষ তদন্ত শাখার।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, দুদকেরই একটি পক্ষ তদন্ত কাজে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভের খুঁটির জোর এতই শক্ত যে, তদন্ত কর্মকর্তা রেকর্ডপত্র জব্দ করায় তাদের তদবিরে দুদকের এক উপপরিচালককে প্রধান কার্যালয় থেকে একটি সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে বদলি করার অভিযোগ উঠেছে। এই বিষয়ে দুদক অফিসারদের মাঝে অসন্তোষও দেখা যায়। আরেকটি মামলার তদন্তকারীকে দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ডেকে নিয়ে তদন্ত কাজ ধীরগতিতে করতে নির্দেশ দিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আরও পড়ুন: মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভের আমানতের ৯ কোটি টাকা চেয়ারম্যানের পেটে
এসব অভিযোগের বিষয়ে দুদকের কমিশনার (তদন্ত) জহুরুল হক দ্য ডেইলি মেসেঞ্জারকে বলেন, এসব বিষয়ে আমি জানি না। সংশ্লিষ্ট মহাপরিচালককে জিজ্ঞাস করেন। তিনি বলতে পারবেন। আমি এসব তথ্য জানি না। কমিশনারের কাজ হচ্ছে পলিসি মেক করা। কোন ফাইল কি হয়, কমিশন এগুলো জানে না।
এই বিষয়ে জানতে দুদক সচিব মাহবুব হোসেনকে ফোন করা হলে তিনি রিসিভ করেননি। হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জারে মেসেজ দেওয়া হলেও তিনি কোনো উত্তর দেননি।
মেসেঞ্জার/দিশা