ছবি : মেসেঞ্জার
মেহেরপুর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আনারুল ইসলাম ও মুজিবনগর উপজেলায় আমাম হোসেন মিলু চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। বুধবার (৮ মে) রাতে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ওয়ালিউল্লাহ বেসরকারিভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন।
সদরে মোটরসাইকেল প্রতিকে ৪০ হাজার ৯২৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আনারুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম শাহীন কাপ পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ৫০৭ ভোট। এছাড়া আব্দুল মান্নান ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৭২ ভোট এবং মো. হাসেম আলী আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৮৮৫ ভোট।
এছাড়া, চশমা প্রতীক নিয়ে ৩৬ হাজার ১৮৬ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারেরমতো আবুল হাসেম ভাইসচেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শাহিন টিউবওয়েল প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ১৩৬ভোট।
মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান পদে বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে ৩৪ হাজার ৬৪৬ভোট পেয়ে লতিফন নেছা লতা দ্বিতীয়বারের মত ভাইসচেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সামিউন বাশিরা পলি হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৯১৬ ভোট। এছাড়া বিএনপি প্রার্থী রোমানা আহমেদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েও পেয়েছেন ৮১৪ ভোট।
সদর উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ২ লক্ষ ১৮ হাজার ৮০৪ ভোটার। এর মধ্যে ১ লক্ষ ৯ হাজার ৪৬৩ জন পুরুষ এবং ১ লক্ষ ৯ হাজার ৩৪০ জন নারী ভোটার। অপরদিকে, মুজিবনগর উপজেলায় আনারস প্রতিকে ১৭ হাজার ৬৩ ভোট পেয়ে আমাম হোসেন মিলু বেসরকারিভাবে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রফিকুল ইসলাম তোতা কাপ পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ১০০ ভোট। এছাড়া অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী মো: কামরুল হাসান চান্দু ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৮২১ ভোট ও মো. মাহবুব রহমান মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪১ ভোট।
এছাড়া টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ২০ হাজার ৬৫২ ভোট পেয়ে বিএম জাহিদ হাসান রাজিব ভাইসচেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মতিউর রহমান চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৬৭৬ভোট।
মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান পদে কলস প্রতীক নিয়ে ২০ হাজার ৫৮ ভোট পেয়ে মোছা. তকলীমা দ্বিতীয়বারের মত মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোছা. আফরোজা খাতুন ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩৩৩ ভোট।
মেসেঞ্জার/দিশা