ঢাকা,  রোববার
১৯ মে ২০২৪

The Daily Messenger

‘বিজয়ের নীরব থাকার স্বভাবটা বদলানো উচিত’

মেসেঞ্জার অনলাইন

প্রকাশিত: ১৫:৫৩, ৭ মে ২০২৪

‘বিজয়ের নীরব থাকার স্বভাবটা বদলানো উচিত’

ছবি: দ্য হিন্দু

কুরুভিচলচ্চিত্র মুক্তি পায় ২০০৮ সালে। তাতে দারুণভাবে প্রশংসিত হন বিজয় থালাপাতি তৃষা কৃষ্ণান। বিজয়-তৃষা জুটির চতুর্থ সিনেমা কুরুভি, যার পর দীর্ঘদিন আর একসঙ্গে কাজ করা হয়নি। প্রায় ১৫ বছর ভক্তদের অপেক্ষায় রেখেলিওসিনেমায় ফের একসঙ্গে হলেন তারা। অবশ্য লিওর পর ভক্তদের খুব বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি। নতুন না হলেও ফের মুক্তি দেয়া হয়েছে ২০০৪ সালে নির্মিত সিনেমাঘিল্লি এর মধ্যে বক্স অফিসে চমক দেখিয়ে চলছে সিনেমাটি। তামিল সিনেমার খরার মৌসুমে অনবদ্য সৃষ্টির নজির হয়ে থাকবে সিনেমা। তবে ঘিল্লির পাশাপাশি আলোচনায় এসেছে পুরনো একটা সাক্ষাৎকার। আনু হাসানের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান কফি উইথ আনুতে দেয়া সে সাক্ষাৎকার মনে করিয়ে দিচ্ছে পুরনো দিনগুলোর কথা, তখনো বিজয় এতটা উচ্চতায় আসীন হননি। অন্তত এখনকার তুলনায়।

সাক্ষাৎকারে বিজয়কে লাজুক নীরব মুখে হাজির হতে দেখা যায়। যেন কথা বলার সময় মুখে জুতসই শব্দটা পর্যন্ত নেই। যখন আলাপে তৃষা যুক্ত হলেন, তখন তার লজ্জা আরো বেড়ে গেল। বিজয়ের এমন স্বভাব নিয়ে তৃষার সমস্যা ছিল। তাই সাক্ষাৎকারের মাঝখানেই তৃষা বলে ফেললেন, ‘শুটিং স্পটে যখন সবাই দারুণ সময় কাটাচ্ছে। সে তখন এক পাশে গিয়ে বসে পড়ে। তারপর এক দৃষ্টিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তাকিয়ে থাকে দেয়ালের দিকে। সে সবসময়ই শান্ত এবং সেটে খুব বেশি কথা বলে না।তৃষার দাবির প্রতিবাদে বিজয় কেবল এতটুকুই বলেন, ‘আমি সিনেমার দৃশ্যের ব্যাপারে যে কারো চেয়ে বেশি ভাবি। দৃশ্যধারণ নিয়ে আমার অনেক কিছুই যায় আসে।

সাক্ষাৎকারের পরবর্তী রাউন্ডে তৃষাকে প্রশ্ন করা হয়, বিজয়ের কোন গুণকে সে অপছন্দ করে এবং মনে করে সেটা বদলানো উচিত। তৃষা জবাব দেন, ‘তার নীরবতা। জানি তার স্বভাবটাই এমন। কিন্তু নীরবতার মধ্য দিয়ে সে দুর্বোধ্য হয়ে ওঠে। এতে অন্য মানুষ বিস্মিত হয় এজন্য যে নিশ্চয়ই কোনো ঝামেলা হয়েছে। তাকে আরেকটু সহজ হওয়া দরকার। তার নীরব থাকার স্বভাবটা বদলানো উচিত।এর প্রতিক্রিয়ায় বিজয় কেবল তাকে নীরবে দেখলেন।

বিজয় তৃষার ভক্তরা প্রায়ই মনে করেন, তারা সেরা জুটি। বিজয় নিজেও সেটাই মনে করেন। তাকে যখন তার সঙ্গে সেরা জুটি বেছে নিতে বলা হয়, তখন বিজয় বলেন, ‘অনেকেই বলেছে, বিজয়ের সঙ্গে তৃষার জুটি সেরা। আমি মনে করি দাবি সত্য।

তৃষা বিজয়কে ফের রুপালি পর্দায় কবে দেখা যাবে, তা নিয়ে এখনো স্পষ্ট কোনো তথ্য নেই। বিজয় এখন রাজনীতিতে ডুব দেবেন বলেই দাবি করেছেন। তার পরও ধারণা করা হচ্ছে আর দু-একটা সিনেমায় তিনি কাজ করতে পারেন।

মেসেঞ্জার/হাওলাদার

Advertisement

Notice: Undefined variable: sAddThis in /mnt/volume_sgp1_07/tp4l1yw3zz9u/public_html/bangla/details.php on line 768