ঢাকা,  শুক্রবার
১০ মে ২০২৪

The Daily Messenger

নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি

এনইউবিটিকে প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ২০:৫৩, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি

ছবি : মেসেঞ্জার

পিএইচডির সুযোগ বৃদ্ধি, একাডেমিক কার্যক্রমে উন্নয়ন ও ব্লু ইকোনমির সমৃদ্ধি নিয়ে নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনাতে (এনইউবিটিকে) দিনব্যাপী সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি ও নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি খুলনার মধ্যকার সমঝোতা স্মারকের অংশ হিসেবে শনিবার (২৭ এপ্রিল) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

নর্দার্ন এডুকেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান ও নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনার প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য প্রফেসর আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির সম্মানিত উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম সেনগুপ্ত।

সকাল সাড়ে ১০ টায় শুরু হওয়া উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর অব রিসার্চ প্রফেসর ড. অভিজিৎ মিত্র, নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনার রেজিস্ট্রার ড. মো. শাহ আলম, টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ড. কিশোর রয়, প্রফেসর ড. সম্পা মিত্র, এবং টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর ও ভিজিটিং প্রফেসর ড. শ্যামা প্রসাদ ব্যাপারী।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. গৌতম সেনগুপ্ত বলেন, "সারা পৃথিবীতেই এখন উচ্চশিক্ষায় শিক্ষকতা পেশার জন্য পিএইচডি ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে যেমন তেমন পিএইচডি নয় বরং মানসম্পন্ন পিএইচডির গুরুত্ব এখন সবাই দেয়। 

সাধারণত গুণমান, সময়, ও খরচ এই তিনটি বিষয় মাথায় রেখেই একজন শিক্ষার্থী পিএইচডির জন্য চিন্তা করে। সেক্ষেত্রে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি বিষয় গুলো মাথায় রেখেই ন্যাশনাল ও ইন্টারন্যাশনাল পর্যায় থেকে পিএইচডি করার সুযোগ দিচ্ছে। "এসময় তিনি নর্দার্ন ইউনিভার্সিটির শিক্ষকরা পিএইচডির জন্য আরো আগ্রহী হয়ে উঠবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

অনুষ্ঠানে নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনার রেজিস্ট্রার ড. মো. শাহ আলম বলেন, "ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা, চিকিৎসা, বাণিজ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে ভাতৃপ্রতিম সম্পর্ক রয়েছে।

এনইউবিটিকে ও টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির মধ্যে গতবছর যে স্মারকলিপি স্বাক্ষরিত হয়েছে তার ফলে শিক্ষাক্ষেত্রে বড় অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে। আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পিএইচডির বাধ্যবাধতা নেই।

কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে হয়ত সেটি করবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। তাই সকল শিক্ষকের একাডেমিক অর্জন বৃদ্ধি করতে আমরাও শিক্ষকদের পিএইচডি করার ব্যাপারে গুরুত্ব প্রদান করছি।"

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পরে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডির সুযোগ ও স্কলারশিপ নিয়ে সেমিনারে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম সেনগুপ্ত। দুপুর ৩টায় শুরু হওয়া 'ব্লু ইকোনমী' বিষয়ে সেমিনারে বক্তব্য রাখেন টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর অব রিসার্চ প্রফেসর ড. অভিজিৎ মিত্র।

পরে বিকেল সাড়ে ৪টায় নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনার একাডেমিক কার্যক্রম ও রিসার্চ সেক্টরে আরো গতি আনতে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে 'সেন্টার অব এক্সিলেন্স'- এর উদ্বোধন করেন প্রফেসর ড. গৌতম সেনগুপ্ত।

মেসেঞ্জার/রাসেল/তারেক

dwl
×
Nagad

Notice: Undefined variable: sAddThis in /mnt/volume_sgp1_07/tp4l1yw3zz9u/public_html/bangla/details.php on line 700